বিশেষ সংবাদদাতা:
আমরাতাকে ভোটদিলাম স্বাধীনতার জন্য কিন্তু তিনি জনগণের কথাবললেন না, তিনি বললেন ক্ষমতার কথা বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও জেলা আহবায়ক অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন।
৭ নভেম্বরের আনন্দ কিকরে আসলো সেই আনন্দের কথা বলতে হলে আমাদের বলতে হবে ৬৯- ৭১ এর কথা। নাজিরপুর উপজেলা বিএনপির আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ – নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য এসব কথা বলেন তিনি ।
তিনি আরো বলেন, মার্চেও ভাষনে তিনি পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলেতার বক্তব্য শেষ করলেন। তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে ক্ষমতায় যেতে চাইলেন। তারপর ছাত্র-জনতা এদেশের কিছু আপোষহীন রাজনৈতিক ব্যক্তির কথার মুখে এক ব্যক্তি সামান্য মেজর ঘোষনা দিলেন কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বললেন আমি মেজর জিয়াউর রহমান আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করলাম।

তিনি ঘোষণা দিয়ে ক্ষ্যান্ত হননি, ৯ মাস নিজে যুদ্ধ কওে বাংলাদেশকে স্বাধীন করছে, গুলি খেয়েছেন, পরিবারের খোজ নেয়নি তিনিই মেজরন জিয়াউর রহমান।
শনিবার (০৯ নভেম্বর) সকালেউপজেলাশহীদ মিনার চত্বরে বিএনপির আয়োজিত জনসভায় উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক রফিক ইসলাম ফরাজির সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহবায়ক তাওহিদুল ইসলামের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব গাজী ওহিদুজ্জামান লাভলু, যুগ্ম আহবায়ক শেখ রিয়াজ উদ্দিন রানা, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আবু হাসান খান, যুগ্ম আহবায়ক সফিকুল ইসলাম সাফিক, ছাত্রলের আহবায়ক এইচ এম শামিম হাসান, সদস্য সচিব তারেক আব্দুল্লাহ বাপ্পি প্রমুখ। উপজেলা ও সকল ইউনিয়ন বিএনপি অঙ্গসংগঠনের সকল নেতৃবৃন্দ।